জাপান নতুন সিস্টেমের সাথে বিশ্বের দ্রুততম কম্পিউটারের শিরোনাম অনুসরণ করে

চীন থেকে একটি সূত্র ধরে, জাপান একটি নতুন সুপারকম্পিউটার বিকশিত হচ্ছে যা 2020 সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বিশ্বের দ্রুততম সিস্টেমের মধ্যে হতে পারে।

কম্পিউটার - পতাকাটি ২0২0 নামে একটি জাতীয় প্রকল্প হিসাবে বিকশিত হচ্ছে - জাপানতে ইনস্টল করা বর্তমান ক, যেটি বিশ্বের তৃতীয় দ্রুততম কম্পিউটারের তুলনায় "100 গুণ বেশি অ্যাপ্লিকেশন কার্যকারিতা" প্রদানের লক্ষ্যে তৈরি করা হচ্ছে, সোমবার মুক্তিপ্রাপ্ত সুপার কম্পিউটারের শীর্ষ 500 তালিকা অনুযায়ী।

সুপারকম্পিউটারটি ২0২0 সালের মধ্যে স্থাপন করা হবে। এটি ফুজিৎসু এবং জাপানি গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিকেন দ্বারা তৈরি করা হচ্ছে, যা কে কেও তৈরি করেছে। বর্তমান কে সুপারকম্পিউটারের 705,204 প্রসেসিং কোর রয়েছে এবং 10.5 পেটাফ্লপগুলি কার্য সম্পাদন করে।

বিস্তারিত নতুন সুপারকম্পিউটার মঙ্গলবার দুটি পৃথক সেশনে ভাগ করা হবে সুপারকম্পিউটিং এ 15 টি সম্মেলন অস্টিন, টেক্সাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

সিস্টেমগুলি লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে করা হবে এবং "6 ডি জাল" ব্যবহারের কথা বিবেচনা করা হবে, সুপারকম্পিউটিং 15 ওয়েবসাইটের সাথে ভাগের বিবরণ অনুযায়ী। এটি একটি ছয় মাত্রিক নকশা ব্যবহার নির্দেশ করে, যা আজকের তুলনায় সিস্টেমের তুলনায় আরো যুগপত সিপিইউ, মেমোরি এবং স্টোরেজগুলির সংযোগ সহজতর করতে পারে। সাইটটিতে তথ্য অনুযায়ী সিস্টেমের অনেক স্টোরেজ লেয়ার থাকবে।

বর্তমান কে ফিজিতসু এর স্পারসি 64 সপ্তম ফক্স প্রসেসর এবং টফু ইন্টারঅ্যাককটের উপর ভিত্তি করে তৈরি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও চীন বিশ্বব্যাপী নির্মাণের জন্য একটি জাতি। দ্রুততম সুপারকম্পিউটার কে কম্পিউটারের একটি পূর্বের সংস্করণে ২011 সালে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপারকম্পিউটারের শিরোনাম অনুষ্ঠিত হয়েছিল। চীনের তিয়ানহে -২ আজ বিশ্বের দ্রুততম সুপারকম্পিউটার, 54.9 পেটফ্লপের শীর্ষস্থানীয় পারফরম্যান্স প্রদান করে।

দেশগুলি দ্রুতগতিতে দ্রুতগতিতে কম্পিউটার গড়ে তোলার চেষ্টা করছে প্রযুক্তিতে তাদের অগ্রগতি, অর্থনৈতিক, অস্ত্র ও বিজ্ঞান কর্মসূচীকেও উন্নীত করা।

বর্তমান সিস্টেমে তুলনায় দ্রুততর সুপারকম্পিউটারগুলি দিগন্তে রয়েছে। ২013 সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অরোর নামক একটি সুপারকম্পিউটার অরোরার কার্য সম্পাদন করে 180 টি পেটাফ্লপ সরবরাহ করবে। চীন 100 টিরও বেশি পেটেফ্লোপের সুপারকম্পিউটারের পরিকল্পনা করছে।

দেশগুলো ২018 থেকে ২0২0 সালের মধ্যে সুপারকম্পিউটার নির্মাণের আশা করছে, যা প্রতি সেকেন্ডে মিলিয়ন ট্রিলিয়ন গণনা পরিচালনা করতে পারে।